গত মাসে সার্চ
জায়ান্ট গুগল, তাদের গুগল
প্লাসের কৌশলে পরিবর্তন আনার
ঘোষণা দেয়।
গুগল প্লাস সামাজিক নেটওয়ার্ক
হিসাবে ফেসবুকের সাথে পাল্লা
দিতে চেয়েছিল। কিন্তু তারা
ফেসবুক, টুইটার, বা লিঙ্কডইন এর মত
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিংয়ের
সাইটের সাথে পাল্লা দিয়ে
এগিয়ে যেতে পারেনি। তবে
টেকনিক্যালি অনেক ব্যবহারকারী
জিমেইল লগ ইন, গুগল ড্রাইভ এবং
গুগলের বিভিন্ন অ্যাপ এক্সেসের
জন্য গুগল প্লাস ব্যবহার করে
থাকে। কিন্তু ব্যবহারকারীরা
এটিকে সামাজিক নেটওয়ার্ক
হিসাবে ব্যবহার করেনা।
গবেষক এডওয়ার্ড মরবিসের ডেটা
কম্পাইল করে ব্লগার কেভিন
এন্ডারসন গুগল প্লাসের একটিভ
ব্যবহারকারীর একটি চার্ট তৈরি
করেন।
গুগল প্লাস ব্যর্থ হওয়ার কারণ
হিসাবে সাবেক এক গুগল কর্মকর্তা
বলেন, প্রতিষ্ঠানটি একে অনেকটা
ফেসবুকের মতো করতে চেয়েছে এবং
বাজারে অনেক দেরিতে এসেছে।
সাবেক গুগল কর্মীদের কাছ থেকে
শোনা বেশ কিছু বিষয় এখানে দেয়া
হল-
গুগল প্লাস ব্যবহারকারীকে
সহজে একে অন্যের সাথে
সংযুক্ত করার চাইতে গুগলের
নিজস্ব সমস্যা সমাধানের জন্যই
ডিজাইন করা হয়েছে বলে মনে হয়।
গুগল প্লাস যথেষ্ট পরিমাণ
মোবাইল ফাস্ট করা হয়নি।
গুগলের ভিতরে গুগল প্লাস ছিল
একটি বিতর্কিত পণ্য।
গুগল প্লাসের তৈরি ও
নেতৃত্বে ভিক গুনডটরা'র বড়
ভূমিকা ছিল। তবে একবছর আগে তার
গুগল ছেড়ে যাওয়ার বিষয়টি ছিল
রীতিমত বিস্ময়কর।
যদিও গুগল প্লাস সামাজিক
নেটওয়ার্ক হিসাবে ব্যাপক
সাফল্য পায়নি তবে এর অর্থ এই নয় যে
এটি সম্পুর্নরূপে ব্যর্থ হয়েছে।
লাখ লাখ ব্যবহারকারীর জন্য এটি
একটি সলিড প্ল্যাটফর্ম যেখানে
ব্যবহারকারী সকল প্রতিষ্ঠানের
অ্যাপ ভালোভাবে ব্যবহার করতে
পারে। তাই এটিকে মূলধারার
সামাজিক নেটওয়ার্ক বলা যাবেনা
বা এটি কখনই ফেসবুক বা টুইটারের
মতো সাইটকে টেক্কা দিতে
পারবেনা।
তথ্যসুত্রঃ বিজনেস ইনসাইডার
প্রজুক্তি ও নতুন বাংলাকে জানতে "টাইমস নিউজ বিডি" এর সাথেই থাকুন।
সোমবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৫
গুগল প্লাসের ব্যর্থতার কারণগুলো
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন